অধ্যায় : ০২ (সম্পূর্ণ অধ্যায় নিচে ডাউনলোড লিংক দেওয়া আছে)
১. মোকারম সাহেব মেট্টাপলিটন এরিয়ার বিভিন্ন অফিসে ক্যাবল মাধ্যেমে নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরি করেন এবং তিনি তার হেড অফিসে হতে শাখা অফিসে নিয়ন্ত্রন করেন । এতে তার ডোঁ স্থানান্তর খূব ধীর হয়ে থাকে । যার ডোঁ স্পীড ৩০০ এমবিপিএস । কিন্তু তিনি জানতে পারলেন বাংলাদেশে রেলওয়ে সারা দেশের সকল রেলস্টেশনে পরিবেশ বান্ধব বিশেষ তারের মধ্য দিয়ে অতি দ্রুত ডোঁ আদান প্রদান হয়ে থাকে । মোকারম সাহেব তার নেটওয়ার্ক ক্যাবল পরিবর্তন করে রেলওয়ের মতো করার চিন্তা করলেন ।
ক. ডেটা কমিউনিকেশন কী ?
খ. শ্রেণিকক্ষে পাঠদানকে কোন ট্রান্সমিশন মোডের সাথে তুলনা করা যায় ? ব্যাখ্যা কর ।
গ. উদ্দিপকে মোকরম সাহেবের সমস্যার কারন চিহ্নিত পূর্বক ব্যাখ্যা কর ।
ঘ. উদ্দিপকে মোকারম সাহেবের সিদ্ধান্ত কতটুকু ফলপ্রসু হব বলে তুমি মনে কর – যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর ।
১ নং প্রশ্নের উত্তরঃ
ক. কোন ডেটাকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অথবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে অথবা একজনের ডেটা অন্যজনের নিকট বাইনারি পদ্ধতিতে স্থানান্তরের করার পদ্ধতিই হলো ডেটা কমিউনিকেশন ।
খ. যেহেতু শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক পাঠদানের সময় ছাত্র-ছাত্রীরা নিরব থাকে তখন ডেটা শিক্ষক থেকে ছাত্র-ছাত্রীর দিকে যায় । পরবর্তীতে ছাত্র ছাত্রীদের উত্তর শোনার জন্য শিক্ষক নিরব হয়ে শুনে তখন ডেটা ছাত্র ছাত্রী হতে শিক্ষকের নিকট আসে । তাই ডেটা ট্রান্সমিশনকে হাফ ডুপ্লেক্সের সাথে তুলনা করা হয়েছে ।
গ. উদ্দিপকে মোকারম সাহবের সমস্যা কারন চিহ্নিত করা হয়েছে । ডর-গধী প্রযুক্তি ব্যবহার করলে তার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে । কারন ডর-গধী প্রযুক্তি মূলত দুটি সিস্টেমে সাহায্যে সম্পাদিত হয়ে থাকে । একটি হলো বেস স্টেশনস আর অপরটি হলো রিসিভার । বেস স্টেশন মূলত টাওয়ার নিয়ে গঠিত হয় । একটি টাওয়ার নির্দিষ্ট দুরত্বে পর্যন্ত সিগন্যাল প্রেরণ করতে পারে । ঐ এরিয়া ব্রড ব্যান্ড ইন্টারনেট এক্সসে সুবিধা প্রদান করে থাকে । এভাবে পুরো এলাকা কাভারেজ দিতে অনেকগুলো বেস স্টেশন বসানো যেতে পারে । এই বেস স্টেশন ১০ কি.মি থেকে শুরু করে ৬০ কি.মি পর্যন্ত ব্রড ব্যান্ড কাভারেজ দিতে পারে । আর রিসিভার সাধারনত কম্পিউটার বা ল্যাপটপে যুক্ত থাকে । এক্ষেত্রে মোকারম সাহেব এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করতে পারবে ।